Translate

Monday, September 22, 2025

New scam on BALLON D’OR

 The Night of the Golden Ball





Paris, 2025. The Théâtre du Châtelet glowed in golden lights. The cream of the world's football had gathered, the tension alive. It was not another Ballon d'Or night — it was one of a kind.


The gossip in the corridors was all about Lamine Yamal Nasraoui, the 18-year-old wunderkind of FC Barcelona. His hypnotic dribbling, confident self-belief, and record-breaking performance had turned him into a global sensation. But second on the list behind him with the votes was Ousmane Dembélé, now the magician of Paris Saint-Germain, revitalized and hungrier than ever before. The struggle was fierce — only five points behind.


When the votes were announced, the suspense grew. Portuguese conductor Vitinha settled for third place, his eyesight and composure having controlled PSG's midfield throughout the season. Raphinha, Lamine's Barcelona co-conspirator, came in fourth, demonstrating that the Catalan club's future was stirring once again.


When Mohamed Salah’s name echoed for fifth, the audience rose in applause, honoring the Liverpool legend who continued to shine despite age and battles. The rest followed: Nuno Mendes’ relentless energy, Pedri’s artistry, Désiré Doué’s rise, and Mbappé’s shock appearance at ninth after moving to Real Madrid — a twist nobody had expected. Lautaro Martínez closed the list, a reminder of Inter’s relentless spirit.


And then, at last, the envelope. The golden Ballon d'Or gleamed in the spotlight. The announcer's voice trembled under the weight of history:


"And the Ballon d'Or for 2025 is presented to… Lamine Yamal Nasraoui!"


The theatre erupted. At just eighteen years old, Yamal was the youngest Ballon d'Or winner ever. His teammates lifted him onto their shoulders, and for a moment, time stood still — a boy from Barcelona now the football king.


Dembélé, tears of joy in his eyes, wrapped his arms around him on the stage. "Your turn now," he panted.


Flashbulbs flashed, the world watched, and in the golden glow, the new age of football commenced officially.

Monday, September 15, 2025

এক দিনে ২৬ ব্যাংক থেকে ৩৫ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

 



বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, জুলাই থেকে আজ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ডলার কিনছে। যেসব ব্যাংকের কাছে অতিরিক্ত ডলার ছিল, তারা নিলামে অংশ নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে এই ডলার বিক্রি করেছে। এই পদক্ষেপের ফলে ডলারের দাম এখন পুরোপুরি বাজারের ওপর নির্ভরশীল হয়ে উঠেছে। এটি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) একটি অন্যতম শর্ত ছিল। আইএমএফের ঋণের শর্ত অনুযায়ী, বাংলাদেশের যে পরিমাণ রিজার্ভ থাকার কথা, বর্তমানে তার চেয়ে বেশি রিজার্ভ রয়েছে।


রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে ২০২২ সাল থেকে বাংলাদেশে ডলারের দাম বাড়তে শুরু করে। তাতে ডলারের সরবরাহ ও চাহিদার মধ্যে বড় ঘাটতি দেখা দেয়। ফলে প্রতি ডলারের দাম ৮৫ টাকা থেকে বেড়ে ১২২ টাকায় পৌঁছায়। এতে দেশের অর্থনীতিতে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে যায়, যা সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রাকে কঠিন করে তোলে। বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভ থেকে প্রচুর ডলার বিক্রি করেও দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি।


গত তিন অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে ২৫ বিলিয়নের বেশি ডলার বিক্রি করেছে, যা মূলত জ্বালানি, সার ও খাদ্য আমদানি বিল মেটাতে ব্যবহার হয়েছে। গত বছরের আগস্টে গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কম থাকায় বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারি আমদানির জন্য ডলার সহায়তা বন্ধ করে দেয়। এ বছরের মার্চে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি ও ডলারের দাম কমতে শুরু করলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজার থেকে ডলার কেনা শুরু করে।


এদিকে দেশে ডলার-সংকট কাটাতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে প্রবাসীদের পাঠানো আয়। গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ৩০ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ২৭ শতাংশ বেশি। আর চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) প্রবাসী আয় এসেছে প্রায় পাঁচ কোটি ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৮ দশমিক ৪১ শতাংশ বেশি। এ ছাড়া গত অর্থবছর শেষে দেশে রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি ছিল ৭ দশমিক ৭২ শতাংশ। আর একই বছর আমদানিতে খরচ হয় ৬৮ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় ২ দশমিক ৪৪ শতাংশ বেশি।

Sunday, September 14, 2025

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় শুরু হচ্ছে আজ

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় শুরু হচ্ছে আজ


পদ্মা সেতুতে লাইভ পাইলটিং আকারে চালু হচ্ছে আধুনিক নন-স্টপ ইলেকট্রনিক টোল কালেকশন (ইটিসি) সিস্টেম। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুর ২টা থেকে এ সিস্টেমের মাধ্যমে গাড়ি থামানো ছাড়াই নির্ধারিত লেন ব্যবহার করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল পরিশোধ করে সেতু পার হওয়া যাবে।


রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়।



বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইটিসি সিস্টেমে আগ্রহী ব্যবহারকারীদের প্রথমে ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেডের টেপ অ্যাপে গিয়ে ‘ডি-টোল’ অপশনে গাড়ি রেজিস্ট্রেশন ও রিচার্জ সম্পন্ন করতে হবে। এরপর পদ্মা সেতুর ‘আরএফআইডি’ বুথে শুধু প্রথমবারের মতো ‘আরএফআইডি’ ট্যাগ চেক ও রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম শেষ করতে হবে।


প্রক্রিয়া শেষ হলে গাড়ি ব্যবহারকারীরা ন্যূনতম ৩০ কিলোমিটার/ঘণ্টা গতিতে ইটিসি লেন ব্যবহার করতে পারবেন। এ সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট থেকে নির্ধারিত টোল কেটে নেওয়া হবে। ভবিষ্যতে টেপের পাশাপাশি অন্য ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাপও এই সেবার সঙ্গে যুক্ত হবে বলে আশা করা যায়। টেপসহ বিভিন্ন ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাপের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার জন্য কাজ করছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের এটুআই।

মাদক এর কারখানা এখন মিরপুরে হযরত শাহ্ আলী মাজার

 রাজধানীর মিরপুরে হযরত শাহ্ আলী মাজারের আশপাশের এলাকা যেন আজ মাদক কারবারীদের অভয়ারণ্য।  


দিনে-দুপুরে প্রকাশ্যে চলছে গাঁজা, ইয়াবা, হেরোইনসহ বিভিন্ন নিষিদ্ধ মাদকদ্রব্যের রমরমা বাণিজ্য। পথচারীদেরকে ডেকে ডেকে বিক্রি হচ্ছে মাদক, যেন কোনো মাছের বাজার! এমনকি কিছু ক্ষেত্রে  ইট-বালি-পাথরের আড়ালে চলছে মাদক ডেলিভারি মাজার এলাকা ঘিরেই মাদকের চক্র শাহ আলী থানাধীন গুদারাঘাট, বিশিল, মাজারের আশপাশ ও মিরপুর-আশুলিয়া বেড়িবাঁধ এলাকায় সক্রিয় একাধিক সংঘবদ্ধ মাদকচক্র। এ যেন দেখার কেউ নেই,, নেই প্রশাসনের কোন নজর । 




Saturday, September 13, 2025

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদকবরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টা ১৫ মিনিটে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।



মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। তিনি চার সন্তান ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

তার ছেলে ইমাম জাফর নোমানী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন।

জাফর নোমানী বলেন, ‘আম্মা (ফরিদা পারভীন) আজ (শনিবার) রাত ১০টা ১৫ মিনিটে ঢাকায় ইন্তেকাল করেছেন। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আম্মার সব ভুল-ত্রুটি অপরাধকে মার্জনা করে আম্মাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।’


Thursday, September 11, 2025

২৮ পদে জয়ী হলেন যারা,ডাকসু নির্বাচনের পূর্ণাঙ্গ ফলাফল

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ২৮টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪৭১ জন প্রার্থী। আজ বুধবার সকাল ৮টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেট ভবনে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করে।

সাদিক কায়েম ও এস এম ফরহাদ 





কোন পদে কতজন প্রার্থী ছিলেন

সহ-সভাপতি (ভিপি): ৪৫ জন

সাধারণ সম্পাদক (জিএস): ১৯ জন

সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস): ২৫ জন

মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক: ১৭ জন

কমনরুম, রিডিংরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক: ১১ জন

আন্তর্জাতিক সম্পাদক: ১৪ জন

সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক: ১৯ জন

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক: ১২ জন

গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক: ৯ জন

ক্রীড়া সম্পাদক: ১৩ জন

ছাত্র পরিবহন সম্পাদক: ১২ জন

সমাজসেবা সম্পাদক: ১৭ জন

স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক: ১৫ জন

মানবাধিকার ও আইন সম্পাদক: ১১ জন

ক্যারিয়ার উন্নয়ন সম্পাদক: ১৫ জন

১৩ সদস্য পদের বিপরীতে প্রার্থী: ২১৭ জন

কোন পদে কে জিতলেন

সহ-সভাপতি (ভিপি): মো. আবু সাদিক (সাদিক কায়েম) (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ১৪ হাজার ৪২


সাধারণ সম্পাদক (জিএস): এস এম ফরহাদ হোসেন (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ১০ হাজার ৭৯৪


সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস): মুহা মহিউদ্দীন খান (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ১১ হাজার ৭৭২


মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক: ফাতেমা তাসনিম জুমা (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ১০ হাজার ৬৩১


কমনরুম, রিডিংরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক: উম্মে ছালমা (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ৯ হাজার ৯২০


আন্তর্জাতিক সম্পাদক: জসীমউদ্দিন খান (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ৯ হাজার ৭০৬


সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক: মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ (স্বতন্ত্র)—প্রাপ্ত ভোট ৭ হাজার ৭৮২


বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক: মো. ইকবাল হায়দার (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ৭ হাজার ৮৩৩


গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক: সানজিদা আহমেদ তন্বি (স্বতন্ত্র)—প্রাপ্ত ভোট ১১ হাজার ৭৭৮


ক্রীড়া সম্পাদক: আরমান হোসেন (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ৭ হাজার ২৫৫


ছাত্র পরিবহন সম্পাদক: আসিফ আব্দুল্লাহ (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ৯ হাজার ৬১


সমাজসেবা সম্পাদক: যুবাইর বিন নেছারী (স্বতন্ত্র)—প্রাপ্ত ভোট ৭ হাজার ৬০৮


স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক: এম এম আল মিনহাজ (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ৭ হাজার ৩৮


মানবাধিকার ও আইন সম্পাদক: মো. জাকারিয়া (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ১১ হাজার ৭৪৭


ক্যারিয়ার উন্নয়ন সম্পাদক: মো. মাজহারুল ইসলাম (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ৯ হাজার ৩৪৪


কার্যনির্বাহী সদস্য:


সাবিকুন নাহার তামান্না (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ১০ হাজার ৮৪

সর্ব মিত্র চাকমা (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ৮ হাজার ৯৮৮

ইমরান হোসাইন (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ৬ হাজার ২৫৬

মোছা. আফসানা আক্তার (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ৫ হাজার ৭৪৭

তাজিনুর রহমান (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ৫ হাজার ৬৯০

রায়হান উদ্দীন (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ৫ হাজার ৮২

মো. মিফতাহুল হোসাইন আল মারুফ (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ৫ হাজার ১৫

আনাস ইবনে মুনির (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ৫ হাজার ১৫

হেমা চাকমা (প্রতিরোধ পর্ষদ)—প্রাপ্ত ভোট ৪ হাজার ৯০৮

মো. বেলাল হোসেন অপু (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ৪ হাজার ৮৬৫

মো. রাইসুল ইসলাম (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ৪ হাজার ৫৩৫

মো. শাহিনুর রহমান (ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল)—প্রাপ্ত ভোট ৪ হাজার ৩৯০

উম্মা উসওয়াতুন রাফিয়া (স্বতন্ত্র)—প্রাপ্ত ভোট ৪ হাজার ২০৯

Saturday, September 12, 2020

আপনার মূল্য কতো???

 আপনার মূল্য কতো???

বাবা ও তার ছেলের গল্প    https://www.facebook.com/md.rakibhossain.9693


একদিন এক বৃদ্ধ বাবা তার ছেলেকে ডেকে বলেন আমি তোমাকে আমার জিবীনের  মূল্যবান একট জিনিস তোমাকে দিবো। এই বলে ছেলেটির বাবা তাকে গাড়ি গেরেজে নিয়ে গেলেন।  তার গাড়ির চাবিটা তার হাতে দিলে।  বলেন আমি অনেক কষ্ট করে এই গাড়িটি কিনেছ।  আমার অনেক অভাব ছিলো কিন্তু আমি গাড়িটি বিক্রি করিনি।  তাই তুমি ও কখন এই গাড়িটি বিক্রি  করো না।  তবে গাড়িটি নেবার আগে তুমি গাড়িটি নিয়ে ৪ টি স্থানে যাবে।  যেই কথা সেই কাজ। বাবা ছেলেকে গাড়িটি নিয়ে ১ম এ একটি ভাঙ্গারি র দোকানে যেতে বলেন এবং বলেন গাড়িটি বিক্রি করার কথা বলে দেখ কত টাকা বলে।  তবে গাড়িটি বিক্রি করবে না।  ছেলেটি যায় এবং জানতে চায় সে এই গাড়িটি বিক্রি করলে কত টাকা পাবে?  তখন তাকে দোকানদার বলেন আমি এই গাড়ির জন্য মাত্র ৫০০০ ডলার দিতে পারবো।  এরপর ছেলেটি বাসায় এসে তার বাবাকে এই কথাটি বলেন।  বাবা তাকে একজন সবজি বিক্রেতার কাছে যেতে বলেন।  ছেলেটা সেখানে যায় এবং জানতে চায় গাড়িটি বিক্রি করলে কত  টাকা পাবে?? সবজি বিক্রেতা বলেন ১০০০ ডলার দিবে।  ছেলেটি বাসায় এসে তার বাবাকে এই কথাটি বলেন। এরপর বাবা তাকে একজন গাড়ির দোকানে জেতে বলেন এবং গাড়িটি দাম কতো হবে যদি সে এইটা বিক্রি করে।  ছেলেটি একট  গাড়ির দোকানে যায় এবং জানতে চায় গাড়িটি বিক্রি করলে কত টাকা পাবে??  দোকানের  মালিক তাকে বলেন এটা অনেক পুরনো গাড়ি এটার জন্য ১ লক্ষ ডলার দিবে।  ছেলেটি তাকে কিছু না বলে চলে আসে এবং  তার বাবাকে কথাটা বলেন।  এইবার বাবা ছেলেটি কে বলেন তুমি এখন একটা নিলাম অফিসে যাও এবং জানতে চায়ও গাড়িটি বিক্রি করলে কত টাকা পাবে??  ছেলেটি কথামত শহরের বড় নিলাম অফিসে যায় এবং গাড়িটি বিক্রি করার কথা বলে। তারা গাড়িটি দেখে বলেন এটা অনেক পুরনো গাড়ি।  এই রকম গাড়ি খুব কম আছে তারা এই গাড়িটির জন্য ৫০ লক্ষ ডলার দিবে।  এবার ছেলেটি একটু খুশি হলেন এবং তাদের বলেন আমি একটু আমার বাবার সাথে কথা বলে আপনাদে জানাবো।  ছেলেটি তার বাবাকে কথাটা বলেন।  তার বাবা তাকে বলেন তুমি ও ঠিক এই গাড়িটির মত।  সবাই তোমাকে মূল্য দিতে পারবে না।  তবে তুমি কঠোর পরিশ্রম করো তুমি একদিন না একদিন তোমার সঠিক মূল্য পাবে।                                                                                                                                                                                                   

Monday, December 31, 2018

Bangladesh Premier League [BPL]

All times are in Bangladesh Standard Time (UTC+06:00)
A total of 42 matches was played in the League stage, with Dhaka hosting 24 matches, 8 matches in Sylhet and 10 in Chittagong.[15]


Sunday, December 23, 2018

Smart!!!!!!

If you look nice it means you are smart? Or is it nice to see your clothes but if your behavior is not nice then can you be smart? What should we do to be smart? To be smart, we need to treat our good clothes well. Need to speak well.I have to know what I'm talking about. I must keep in mind that there is no mistake in talking about me. We use bangles in the context of the speech. So we think that we are smart enough, but this is not the case at all. He is listening to me, he has to understand my words. I wanted to tell him what he meant to understand my words or not. So that's a smart idea inside me. I have to read books to gain knowledge.You have to decide the goal of your life.What i want to achieve What is the importance of this goal? What is my future in this? What kind of obstacles do I get? Than I feel real smartness.
https://www.facebook.com/md.rakibhossain.9693

Friday, October 19, 2018

চেঙ্গিজ খান (মঙ্গোলীয়) এই শব্দ সম্পর্কে ছিঙ্গিস্‌ খ়াং , (১১৬২–আগস্ট ১৮, ১২২৭) প্রধান মঙ্গোল রাজনৈতিক ও সামরিক নেতা বা মহান খান, ইতিহাসেও তিনি অন্যতম বিখ্যাত সেনাধ্যক্ষ ও সেনাপতি। জন্মসূত্রে তার নাম ছিল তেমুজিন (মঙ্গোলীয়: এই শব্দ সম্পর্কে থেমুচিং । তিনি মঙ্গোল গোষ্ঠীগুলোকে একত্রিত করে মঙ্গোল সাম্রাজ্যের ১২০৬ - ১৩৬৮) গোড়াপত্তন করেন। নিকট ইতিহাসে এটিই ছিল পৃথিবীর সর্ববৃহৎ সম্রাজ্য। তিনি মঙ্গোলিয়ার বোরজিগিন বংশে জন্ম নিয়েছিলেন। এক সাধারণ গোত্রপতি থেকে নিজ নেতৃত্বগুণে বিশাল সেনাবাহিনী তৈরি করেন।যদিও বিশ্বের কিছু অঞ্চলে চেঙ্গিজ খান অতি নির্মম ও রক্তপিপাসু বিজেতা হিসেবে চিহ্নিত। তথাপি মঙ্গোলিয়ায় তিনি বিশিষ্ট ব্যক্তি হিসেবে সম্মানিত ও সকলের ভালোবাসার পাত্র। তাকে মঙ্গোল জাতির পিতা বলা হয়ে থাকে। একজন খান হিসেবে অধিষ্ঠিত হওয়ার পূর্বে চেঙ্গিজ পূর্ব ও মধ্য এশিয়ার অনেকগুলো যাযাবর জাতিগোষ্ঠীকে একটি সাধারণ সামাজিক পরিচয়ের অধীনে একত্রিত করেন। এই সামাজিক পরিচয়টি ছিল মঙ্গোল। রাজ্য জয় ৪০- ৫০ বছর বয়সের সময় তিনি মঙ্গোল জাতির পত্তন ঘটানোর পর বিশ্বজয়ে বের হন। প্রথমেই জিন রাজবংশকে পরাজিত করেন। চীন থেকেই তিনি যুদ্ধবিদ্যা কূটনীতির মৌলিক কিছু শিক্ষা লাভ করেন। পালাক্রমে দখল করেন পশ্চিম জিয়া, উত্তর চীনের জিন রাজবংশ, পারস্যের খোয়ারিজমীয় সম্রাজ্য এবং ইউরেশিয়ার কিছু অংশ। মঙ্গোল সাম্রাজ্য অধিকৃত স্থানগুলো হল আধুনিক: গণচীন, মঙ্গোলিয়া, রাশিয়া, আজারবাইজান, আর্মেনিয়া, জর্জিয়া, ইরাক, ইরান, তুরস্ক, কাজাখস্তান, কিরগিজিস্তান, উজবেকিস্তান, পাকিস্তান, তাজিকিস্তান, আফগানিস্তান, তুর্কমেনিস্তান, মলদোভা, দক্ষিণ কোরিয়া, উত্তর কোরিয়া এবং কুয়েত। চেঙ্গিজ খান ১২২৭ সালে মারা যাওয়ার পর তার পুত্র ও পৌত্রগণ প্রায় ১৫০ বছর ধরে মঙ্গোল সম্রাজ্যে রাজত্ব করেছিল।